5 TIPS ABOUT সমাস কাকে বলে YOU CAN USE TODAY

5 Tips about সমাস কাকে বলে You Can Use Today

5 Tips about সমাস কাকে বলে You Can Use Today

Blog Article

⇒ সমাস শব্দের বিভিন্ন বিশ্লেষণ গুলি কী কী?

কর্মধারয় সমাস প্রধানতঃ চার প্রকার। যথাঃ-

ব্যাপ্তি অর্থে : বাল্য হতে – আবাল্য, আদি হতে অন্ত – আদ্যন্ত।

উপমান কর্মধারয়ঃ প্রত্যক্ষ কোন বস্তুর সাথে পরোক্ষ কোনো বস্তুর তুলনা করলে প্রত্যক্ষ বস্তুটিকে উপমেয়, আর যার সাথে তুলনা করা হয়েছে তাকে বলা হয় উপমান। উপমান ও উপমেয়ের একটি সাধারণ ধর্ম থাকবে। যথা- তুষারের ন্যায় শুভ্র = তুষারশুভ্র, অরুণের ন্যায় রাঙা = অরুণরাঙা।

দ্বিগু সমাস: যে সমাসের পূর্ব পদে সংখ্যাবাচক শব্দ সমাহার বা মিলন অর্থে থাকে এবং তারপর বিশেষ্য পদের সঙ্গে মিলে যে সমাস হয় তাকে দ্বিগু সমাস বলে। যেমন: চৌ রাস্তার সমাহার = চৌরাস্তা; তিন মাথার সমাহার= তেমাথা; সপ্ত অহের সমাহার= সপ্তাহ।

পরপদ বা উত্তরপদ: সমস্যমান পদের মধ্যে অবস্থিত পরবর্তী পদটি।

বিশেষণ বা বিশেষণভাবাপন্ন পদের সাথে বিশেষ্য বা বিশেষ্যভাবাপন্ন পদের সমাস হয় এবং পরপদের অর্থই প্রধান রূপে প্রতীয়মান হয়। যেমন : নীল যে পদ্ম = নীলপদ্ম, মহান যে রাজা = মহারাজ।

সকলেই সাধারণত জানি যে, সমাস অর্থ সম্বন্ধপূর্ণ সমাস কাকে বলে একাধিক শব্দের মিলন। আর সন্ধি পাশাপাশি অবস্থিত দুইটি ধ্বনির মিলন। বিষয় দুটির সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্য দেখানো হল-

৪৭ তম বিসিএস পরিপূর্ণ প্রস্তুতি নিতে এখনই এনরোল করুন।

এসইও কি? এসইও কত প্রকার? এসইও কিভাবে কাজ করে?

উপমানবাচক পদের সাথে সমান ধর্মবাচক পদের মিলনে যে সমাস হয়, তাকে উপমান কর্মধারয় সমাস বলে। যেমন: শশের (খরগোশের) ন্যায় ব্যস্ত = শশব্যস্ত।

ক্ষণে ক্ষণে = প্রতিক্ষণে, ক্ষণ ক্ষণ = অনুক্ষণ, হপ্তা হপ্তা

মিত্র, সুবলচন্দ্র (১৯৯৫), সরল বাঙ্গালা অভিধান, নিউ বেঙ্গল প্রেস প্রাইভেট লিমিটেড, কোলকাতা।

বৈপরীত্য অর্থে : ফলের বিপরীত = প্রতিফল, ধ্বনির বিপরীত = প্রতিধ্বনি ইত্যাদি।

Report this page